Posts

Showing posts from March, 2020
Image
৩ টি মাধ্যমে গুগল থেকে টাকা আয় করতে পারবেন (Earn from google) যদি আপনি অনলাইন ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করার বেপারে গুগলে সার্চ করছেন, তাহলে অনেক রকমের অনলাইন আর্নিং ( online earning ) টিপস পেয়েযাবেন। How to earn money from google এবং, সত্যি বললে আজ ইন্টারনেট থেকে অনলাইন ইনকাম (online income) করার বিভিন্ন মাধ্যম অনেক কার্যকর হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। (Earn money from internet ). অনেক লোকেরা, নিজেদের passion এবং interest হিসেবে, বিভিন্ন ধরণের অনলাইন কাজ করে, পার্ট টাইম এবং ফুল টাইম আয় করছেন। আপনি যদি আমার কথা বলেন, তাহলে আমিও কিন্তু ইন্টারনেট থেকে অনেক ভালো পরিমানে টাকা আয় করছি। এই ক্ষেত্রে, আপনার মনে যদি এই প্রশ্নটি রয়েছে যে, “ ইন্টারনেট থেকে অনলাইন টাকা ইনকাম করাটা কি সম্ভব ? ” তাহলে, আমার সোজা উত্তর হবে, “ হে ” ১০০% সম্ভন। কেননা, এর প্রমান আমি নিজেই। আমি ব্লগ থেকে কত টাকা আয় করছি ? এখন, আমি আগেই আমার আগের কিছু আর্টিকেল গুলিতে বলেছি, কিভাবে এবং কি কি মাধ্যমে আপনারা ঘরে বসে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন। নিচে দেয়া আর্টিকেল গুলি একব...
আপওয়ার্ক এর মাধ্যমে অনলাইনে আয় শুরু করবেন যেভাবে আপওয়ার্ক হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অনলাইন ফ্রিলান্সিং মার্কেটপ্লেস। শুরুতে এটি ওডেস্ক নামে পরিচিত ছিল যা পরে নাম পরিবর্তন করে অন্য একটি মার্কেটপ্লেস ইল্যান্সের সাথে একীভূত হয় আপওয়ার্ক নাম ধারণ করে। যারা অনলাইনে কাজ করেন তাদের অনেকেরই স্বপ্ন থাকে আপওয়ার্কে একটি একাউন্ট খুলে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার। আবার এমন কেউ কেউ আছেন যারা আপওয়ার্ককে খুব একটা পছন্দ করেন না। বাস্তবতা হচ্ছে, আপনি পছন্দ করেন বা না করেন, আপওয়ার্ককে কেউই অস্বীকার করতে পারবেন না; কারণ এর ব্যাপ্তি ও প্রভাব অনেক বেশি। হয়ত আপনি যতটা চিন্তা করতে পারবেন তার থেকেও! বড় বড় কোম্পানি যেমন মাইক্রোসফট, অটোম্যাটিক, এরাও কোনো কোনো ক্ষেত্রে আপওয়ার্ক এর ক্লায়েন্ট। একজন ফ্রিল্যান্সার এর কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল ক্লায়েন্ট খুঁজে বের করা। আপওয়ার্ক এর মত প্লাটফর্ম ক্লায়েন্ট এবং ফ্রিল্যান্সার উভয়ের জন্যই একে অপরকে খুঁজে পাওয়ার ব্যাপারটা সহজ করে দেয়। বাড়তি আয় হোক, কিংবা প্রধান জীবিকা- আপওয়ার্কে সব ধরনের ফ্রিল্যান্সারই রয়েছেন। আপওয়ার্ক...
আর লাগবে না সিম কার্ড- চলে আসছে ই- সিম আপনাকে আর ফোন এ সিম কার্ড লাগাতে হবে না। বদলে যাচ্ছে সিমের আকার-আকৃতি। ই-সিম আসতেছে, যেটা ফোন এর হার্ডওয়্যার এর সাথে বিল্ট ইন করাই থাকবে। প্রযুক্তি এতই দ্রুত গতিতে এগুচ্ছে যা ভাবা যায় না। মানুষ যেটা কখনও কল্পনাই করে না সেটাই ঘটছে এই প্রযুক্তির যুগে। আসুন বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক। ই-সিম(e-SIM)- ইলেকট্রনিক-সাবসক্রাইবার আইডেনটিটি মডিউল(electronic subscriber identity module)। এটি সাধারন সিম কার্ড এর চাইতে দশ গুন ছোট। এই ই-সিম মোবাইল ফোন হার্ডওয়্যার এর সঙ্গে যুক্ত করেই তৈরি করা হবে। যেটা ফোন এর বাহিরে বের করা সম্ভব নয়। এই সিম ব্যবহার করার জন্য অপারেটর ডাউনলোড করতে হবে। তারপর এটি অ্যাক্টিভেট করতে হবে। তাছাড়া ই-সিম ব্যবহার করা যাবে না। এই ই-সিম এর মাধ্যমে এখন স্মার্টওয়াচ, ফিটনেস ব্যান্ড কিংবা যে কোন ওয়ারলেস ডিভাইস মোবাইল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে কানেক্ট করা যাবে। বিশ্বের যে কোন দেশে গেলে আর সিম কার্ড কিনতে হবে না। এই ই-সিম ব্যবহার করতে পারবেন অনায়াসে। বিশ্বের ১৪টি নেটওয়ার্ক ই-সিম সাপোর্ট করে।
Image
😍কাজের মেয়ে যখন বউ😍 💙💚💦 পার্ট :০২ Rahul Sarker ঘুম ঘুম চোখে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি ৩:৪৫ বেজে গেছে । লাফ দিয়ে উঠে পরলাম । আমার ফ্রেশ হতে ১৫-২০ মিনিট লাগবে । উঠে ওয়াশ রুমের দিকে দৌড় দিলাম । কিছুখন পর ওয়াশ রুম থেকে ভের হয়ে চলে এলাম । তাড়াতাড়ি করে রেডি হতে লাগলাম । যদি আমার আগে ইস্টিশনে পৌঁছে যায় তাহলে চিনবেনা । গরীব ঘরের মেয়ে কোনো দিন আসে নাই । আর এই প্রথম তাই এতো বড় শহরে হারিয়ে যাবে । রেডি হয়ে বের হলাম । আসার সময় ফোন নাম্বারটা নিয়ে এলাম । তা না হলে চিনবো কেমনে । . গাড়ি দ্রুত চালাতে লাগলাম । কারণ ইস্টিশনে পৌঁছেতে ২০-২৫ মিনিট লাগবে । এখন ৩ঃ৫৫ বাজে তাই দ্রুত যেতে হবে । প্রায় ১৮ মিনিট পর ইস্টিশনে পৌঁছেগেলাম । তাই গাড়িটা এক জায়গায় পার্ক করে রেখে দিলাম । একটু আগে একটা ট্রেন চলে গেলো । হয়তো এটাতে এসেছে । ছোটমা বলেছিলো ৪ টার সময় ইস্টিশনে পৌঁছে যেতে কিন্তু এখন ৪ঃ২০ বাজে মানে ২০ মিনিট লেট হয়েছে । সে তো একা একা চলে যায় নাই কোথায় । আর যাবে কোথাও বুঝতে পারছিনা । সে তো শহরে কোনো দিন আসে নাই । কোথায় পাবো তাকে বুঝতে পারছিনা । এতো বড় ইস্টিশনে সবে মাত্র এসে একজনকে খুঁজ...
Image
😍কাজের মেয়ে যখন বউ😍 💙💚💦 কাজের মেয়ে যখন বউ পার্টঃ১ Rahul Sarker সকালের খাবার সবাই একসাথে টেবিলে বসে খাচ্ছে । এ না যে সবাই একসাথে খাই না । অনেক হ্যাপি ফ্যামেলি রিফাতদের । খাবার খেতে খেতে ছোট মা রিফাতকে বলে উঠলো , ---রিফাত । ---জ্বী ছোট মা । ---আজ তো অফিস ছুটি তাই না । ---হ্যা আজ অফিস ছুটি । ---একটা কথা বলতে চাইছিলাম তোমাকে । ---হ্যা ছোট মা বলেন । ---তোমাকে একজনকে ড্রপ করে আনতে হবে । ---ওকে ছোট মা । বুঝি আপনার বান্ধুবীকে নাকি । ---না তাকে না । ---তাহলে কাকে ড্রপ আনতে হবে ছোট মা । ---তোমার রহিম চাচার ভাতিজিকে । . কথাটা শুনে রহিম চাচার দিকে তাকালো রিফাত । ---কেনো ছোট মা কাজের লোক দরকার নাকি । . রিফাতর কথাটা শুনে সবাই রিফাত দিকে তাকালো । ---না । ---তাহলে । ---এস,এস,এসসি তে গোল্ডেন A+ পেয়েছে এতে কয়েক যায়গায় চয়েস এসেছে ঢাকাতে চান্স পেয়েছে । ---চান্স পেয়েছে তাই কি হয়েছে ছোট মা । ---ওর নাকি মেডিকেলে পড়ার খুব শখ আর ও ভালো ছাত্রী তাই যদি এখানে পড়াশোনা করে তাহলে ভালো রেজাল্ট হবে । এ কলেজে তো দূর্বল ছাত্র-ছাত্রী এলাও না । তাই ভালো কলেজে পড়াশোনা করে ভালো রেজ...